২১ জুলাই ২৫ সালে ঘটলো একি দৃশ্য, কত শিশু প্রাণ হারালো মা বাবারা নি:স্ব। ধ্বংস হলো দেশের সম্পদ কত মৃত দেহ, কান্নার আওয়াজ দূর-দুরান্তে বাঁচলো নাতো কেহ। রক্ত দিতে
শব্দচাষী ও প্রবাসী । ক্লান্তি লগ্নে ও বলতে তুমি, জন্মভূমি ভালোবাসি। তোমার অগ্নি ঝড়া শব্দচাষে ফ্যাসিস্ট পালায়, মানুষ হাসে। তোমার প্রতিবাদের শব্দ বোমা- সৈরাচারের হয় নি ক্ষমা। কুরসি ভাঙ্গে, শব্দবোমা,
মাগো তুমি কোথায় আমার ঝলসে গেছে দেহ আমি যে কে আমায় দেখে ছিনছে নাতো কেহ। মাগো তুমি চিনবে ঠিকই যতই দগ্ধ হই, জড়িয়ে তোমার বুকের মাঝে এইতো আমি রই।
অগ্নিকাণ্ডে মরলো শিশু আর মরলো শিক্ষকেরা, পুরো শরীর ঝলসে গেছে ঐ আগুনে লড়াই করে। গায়ের সকল জামা কাপড় পুড়ে হলো ছাই, শত শিশু প্রাণ হারালো বাঁচানোর কেউ নাই। দুর্ঘটনায়
ঢাকা মাইলস্টোন স্কুলের তৃতীয় শ্রেণীর শিশু ছাত্র জুনায়েত হাসান , প্রতিদিনের মত আজও ঐ স্কুলে গিয়েছিল সে এই শিশু হাসান। হঠাৎ এক প্রশিক্ষণ বিমান বিদ্ধস্ত হয়ে স্কুলে পড়ে বিমানটি আগুনে
ঢাকা উত্তরার আকাশে তে পুড়া গন্ধ আসে, চারদিকে পুড়া মানুষ চোখে শুধু ভাসে। এফ সেভেনের যুদ্ধ বিমান মাইলস্টোনে এসে, ত্রুটিযুক্ত কারণে তাই পড়ে তখন ধ্বসে। ঊনিশ জনের প্রাণটা গেলো