ছুটে চলেছে ঐ হুসাইন
কারবালার প্রান্তরে যায়,
সপরিবারে সমহিমায় তেজো-
দীপ্তে ডাক দিয়ে যায়।
আয়রে আয় সকল মুজাহিদ
রণাঙ্গনে ছুটে আয় ,
অন্যায় আর সত্যের বিরুদ্ধে
কারবালায় চলে আয়।
পিপাসায় কাতর নবী পরিবার
করে যে হাহাকার,
এজিদের বাহিনী ফোরাতের
পানি নিয়ে করে বাহার।
শোনো মুসলিম ! ঐ-যে কারবালায়
বাজে রণদামামা,
হাঁকো হায়দরী হাঁক ! প্রকম্পিত
হোক বিশ্ব জাহান আমা।
কারবালা যে লালে লাল
হুসাইন – শহীদী তামান্নায়,
শোককে কর শক্তি আঘাত হানো
অসত্যের কলিজায়।
ডাক দিয়ে যায় আশুরা
শোনরে মুমিন কান পেতে ,
আর কতদিন দেরি তোর
বন্ধু! রণাঙ্গনে যেতে।
যুগে যুগে এজিদের বাহিনী
তান্ডব চালিয়েছে ভবে,
রুখে দিয়েছে হুসাইনী বাহিনী
বুকের তাজা রক্ত দিয়ে।
নবীর পরিবার শহীদ হলো
দিলো না তবু আমামা,
জালিমের বিরুদ্ধে গর্জে উঠো
এ হলো আবেদন আমা।
“শির দেগা আমামা নেহি দেগা”
এযে হুসাইনী শপথ ,
রুখে দাঁড়াও রুখে দাও যতসব
অন্যায়- অবিচার।
খুলনা, বাংলাদেশ।