আশায় বুক বেঁধে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছিলেন মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ৯৬২ শিক্ষার্থী। উত্তরপত্র দেখার সময় হয়তো অনিচ্ছাকৃত কোনো ভুলে তাদের মেধাতালিকায় ঠাঁই হয়নি ভেবেছিলেন। তবে তাদের জন্য দ্বিতীয়বারও নতুন কোনো সুখবর আসেনি। ৯৬২ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণে আগের নম্বরই রয়ে গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রশীদ জাগো নিউজকে বলেন, উত্তরপত্রে কোনো ধরনের ভুল পাওয়া যায়নি। আবেদনকারী প্রত্যেকের উত্তরপত্র মেশিনে পুনঃনিরীক্ষা ছাড়াও হাতেকলমে দেখা হয়েছে। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ জুড়ে ৯৬২ আবেদনকারীর খাতা দেখার কাজ শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যেই ফলাফলে কোনো পরিবর্তন নেই মর্মে মোবাইলে ক্ষুদেবার্তায় সকলকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের সান্ত্বনার জন্যই খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে যেভাবে পৃথক দুই মেশিনে ভর্তি পরীক্ষার খাতা দেখা হয় সেখানে ভুল হওয়ার সুযোগ থাকে না বললেই চলে।
জানা গেছে, স্বাস্থ্য অধিদফতরের নির্দেশনা অনুসারে গত ১৭ অক্টোবর ২৬ অক্টোবর (মোট ৯ দিন) ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী অফেরতযোগ্য এক হাজার টাকা জমা দিয়ে উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেন। এ সময়ে মোট ৯৬২ জন ছাত্রছাত্রীর আবেদনপত্র জমা পড়ে।
উল্লেখ্য, চলতি বছর অনুষ্ঠিত মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষায় ৮০ হাজার ৮১৮ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। তাদের মধ্যে ন্যূনতম ৪০ নম্বর পেয়ে ৪১ হাজার ১৩২ জন পাস করেছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক : উমর ফারুক শাবুল। নির্বাহী সম্পাদক : শায়খ তাজুল ইসলাম। সহকারী সম্পাদক: জাহিদুল ইসলাম,
সহযোগী সম্পাদক : জিন্নুন নাহার খান (নীপা), বার্তা সম্পাদক: আবদুর রউফ আশরাফ।
উপদেষ্টা পরিষদ: প্রফেসর নজরুল ইসলাম হাবিবী, কবি ও সাংবাদিক: আরাজ মিয়া, কবি শাহ কামাল আহমদ,সমাজসেবক: মিছবাহ উজ্জামান খন্দকার, শিক্ষাবিদ: আব্দুল হালিম।
অফিস : ৪৫, রাজনগর আ / এ গোরস্থান রোড, হবিগঞ্জ সদর,হবিগঞ্জ। সম্পাদক ও প্রকাশক : মোবাইল: ০১৭২৭-২৪১৩১০