চিকিৎসা ব্যয় পরিশোধ না করার ব্যর্থতায় মৃত ব্যক্তির লাশ কোনো ক্লিনিক বা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জিম্মি রাখার কোনো সুযোগ নেই মর্মে পর্যবেক্ষণ দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সারাদেশের সকল হাসপাতালে ও ক্লিনিককে টাকার জন্য লাশ জিম্মি না রাখার বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে।
একইসঙ্গে ওই চিকিৎসা ব্যয় পরিশোধে একটি তহবিল গঠন করতে স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। হাসপাতালের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন নাবিল আহসান।
২০১২ সালের ৮ জুন মোহাম্মদপুর সিটি হাসপাতালে অসচ্ছ এক ব্যক্তি তার সন্তানকে ভর্তি করান। পরবর্তীতে সন্তানটি মারা গেলে ২৬ হাজার টাকা বেশি বিল দাবি করে লাশ হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বিষয়টি নিয়ে পরে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। ওই রিটের শুনানিতে রুল জারি করেন আদালত। আজ ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট এই রায় দেন।
রায়ে সেবামূলক প্রতিষ্ঠান আঞ্জুমান মুফিদুল ইলামকে সিটি হাসপাতাল ৫ হাজার টাকা দেবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক : উমর ফারুক শাবুল। নির্বাহী সম্পাদক : শায়খ তাজুল ইসলাম। সহকারী সম্পাদক: জাহিদুল ইসলাম,
সহযোগী সম্পাদক : জিন্নুন নাহার খান (নীপা), বার্তা সম্পাদক: আবদুর রউফ আশরাফ।
উপদেষ্টা পরিষদ: প্রফেসর নজরুল ইসলাম হাবিবী, কবি ও সাংবাদিক: আরাজ মিয়া, কবি শাহ কামাল আহমদ,সমাজসেবক: মিছবাহ উজ্জামান খন্দকার, শিক্ষাবিদ: আব্দুল হালিম।
অফিস : ৪৫, রাজনগর আ / এ গোরস্থান রোড, হবিগঞ্জ সদর,হবিগঞ্জ। সম্পাদক ও প্রকাশক : মোবাইল: ০১৭২৭-২৪১৩১০