জুবায়ের আহমেদ : লাখাই প্রতিনিধি :
ঢাকার মাওয়া ফেরিঘাটের অদূরে পদ্মা নদীতে গত শুক্রবার সন্ধ্যায় স্পিডবোট ও ট্রলারের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে নিখোঁজ হওয়া মো. মোজাম্মেল হকের (৩৭) গলিত লাশ ৬ দিন পর উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় মাওয়া কোস্টগার্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মোজাম্মেলের লাশ উদ্ধারের খবর এলাকায় পৌঁছালে শোকের ছায়া নেমে আসে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শোকাহত পোস্টের বন্যা বয়ে যায়।
নিহত মোজাম্মেল হক লাখাই উপজেলার সিংহ গ্রামের দিলাল মিয়ার ছেলে। তিনি ঢাকায় ব্যবসা করতেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক ছেলে ও দুই মেয়ের জনক।
গত শুক্রবার সন্ধ্যায় এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের পরপরই গুরুতর আহত অবস্থায় তিনজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। তাদের মধ্যে একজন এখনও চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তবে মোজাম্মেল নিখোঁজ ছিলেন এবং তার ভাগ্যে কী ঘটেছে তা নিয়ে পরিবার ও স্বজনদের মধ্যে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছিল। অবশেষে ৬ দিন পর তার লাশ উদ্ধারের খবরে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান হলেও, পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে নেমে এসেছে গভীর শোক।
কোস্টগার্ড জানিয়েছে, পদ্মায় তল্লাশি অভিযান পরিচালনার সময় মোজাম্মেলের গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর তা পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক শোকের পাশাপাশি নৌপথে নিরাপত্তার বিষয়টি আবারও আলোচনায় এসেছে।
লেঃ মোঃ রাফায়েল মনোয়ার উৎসব, (এক্স), বিএনপদবীস্টেশান কমান্ডার জানান, আজ বুধবার সন্ধ্যার সাতটার দিকে পদ্মা সেতুর কাছে ভাসমান অবস্থায় পাওয়া গেছে মোজাম্মেলের লাশ বলে নিশ্চিত করেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক : উমর ফারুক শাবুল। নির্বাহী সম্পাদক : শায়খ তাজুল ইসলাম। সহকারী সম্পাদক: জাহিদুল ইসলাম,
সহযোগী সম্পাদক : জিন্নুন নাহার খান (নীপা), বার্তা সম্পাদক: আবদুর রউফ আশরাফ।
উপদেষ্টা পরিষদ: প্রফেসর নজরুল ইসলাম হাবিবী, কবি ও সাংবাদিক: আরাজ মিয়া, কবি শাহ কামাল আহমদ,সমাজসেবক: মিছবাহ উজ্জামান খন্দকার, শিক্ষাবিদ: আব্দুল হালিম।
অফিস : ৪৫, রাজনগর আ / এ গোরস্থান রোড, হবিগঞ্জ সদর,হবিগঞ্জ। সম্পাদক ও প্রকাশক : মোবাইল: ০১৭২৭-২৪১৩১০